আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ, আজকে একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট নিয়ে আসছি। এই ব্যাপারটা আমাকে সবাই জিজ্ঞাস করেন। তাই আজকে বলব কিভাবে আপনার দাখিল আলিম বা SSC এবং HSC সার্টিফিকেট ও মার্কশীট সত্যায়ন করাবেন। প্রথমেই বলে রাখি পূর্বে শুধুমাত্র পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়ন করলেই হতো কিন্তু এখন এম্বাসি থেকেও করে নিতে হয়। এটি সৌদি আরব সহ প্রায় সব দেশের জন্যই বাধ্যতামূলক।
সত্যায়িত করার ধাপসমূহ;
- আপনার শিক্ষা বোর্ড – যেই বোর্ড থেকে পরীক্ষা দিয়েছেন (ঢাকা, যশোর, মাদ্রাসা ইত্যাদি)
- শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- এম্বাসি (যেই দেশে পড়তে চান সেই দেশের)
প্রথম ধাপঃ শিক্ষা বোর্ড
প্রথমেই বলি শিক্ষা বোর্ড থেকে কিভাবে করাবেন। মাদ্রাসা বোর্ড এর কথা আমি বলছি। মাদ্রাসা বোর্ড থেকে সত্যায়িত করার জন্য আপনাকে প্রথমে আপনাকে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ঢাকা বকশিবাজারে মাদ্রাসা বোর্ডে গিয়ে সত্যায়িত করার ফরম তুলতে হবে। ফরম আপনি বোর্ডের আসে পাশে ফটোকপি বা কম্পিউটারের দোকানে পেয়ে যাবেন। অথবা আমদের পোস্টে আপনি ফরম লিংক পেয়ে যাবেন সেটি ডাউনলোড করে পুরন করে নিয়ে যেতে যাবেন
মাদ্রাসা বোর্ড ফরম লিংকঃ Download Form (ডাউনলোড এ ক্লিক করে সরাসরি ফরম ডাউনলোড করুন)
এবার আপনি ফরম প্রিন্ট করে পুরন করে ফেললেন। ফরম পুরন করে আপনার সাথে বোর্ডে যা যা নিয়ে যাবেন।
- আলিম ও দাখিল এর সার্টিফিকেট ও মার্কশিট এর মেইন কপি (মেইন কপি না নিলে সত্যায়িত করে দিবেনা)
- প্রতিটি মেইন কাগজের ফটোকপি সর্বোচ্চ ৩টি করে।
- আরবি অনুবাদ (আরবি অনুবাদ না করালে সৌদি এম্বাসি সত্যায়িত করবেনা। সৌদি এম্বাসি শুধুমাত্র অনুবাদে সত্যায়িত করে) – আরবি অনুবাদ গুলো আগে থেকে অবশ্যই ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর থেকে সত্যায়িত করে নিবেন। আর অনুবাদ এর সাথে মেইন কপির সমস্ত কিছু মিল আছে কিনা তা নিশ্চিত হয়ে নিবেন নয়ত ভুল থাকলে বোর্ড সেটি সত্যায়িত করবেনা।
- ছবি (বোর্ডর ফরমের সাথে ছবি যুক্ত করে দিবেন)
ইসলামিক ফাউন্ডেশন লোকেশনঃ আপনারা বাইতুল মুকাররাম এ গিয়ে সেখানে ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে সত্যায়িত করতে পারবেন অথবা এর আগারগাঁও শাখা থেকেও সত্যায়িত করতে পারবেন। অবশ্যই ফি নিয়ে যাবেন। কাগজপ্রতি ৫০-১০০ টাকা হতে পারে। বাইতুল মুকাররমে সত্যায়ন না করলে আপনারা অনুবাদ সেন্টারের হেল্প নিবেন। এতে অনুবাদ সেন্টার গুলো সত্যায়িত করতে সহযোগিতা করবে। নয়ত আগারগাঁও চলে গিয়ে সেখান থেকে করে আনবেন।
এ পর্যন্ত যদি আপনি চলে আসেন আপনার কাজ প্রায় শেষের কাছাকাছি। এরপর আপনি চলে যাবেন মাদ্রাসা বোর্ড এর সোনালি ব্যাংকে সেখানে গিয়ে আপনি যে কয়টা কাগজ সত্যায়িত করাবেন তার জন্য একটা স্লিপ নিবেন (স্লিপ নিয়ে সেখানে একজন লোক টেবিলে বসা থাকে, তিনি চাইলে পুরন করে দিতে পারে বা আপনিও পারবেন) টাকা পেমেন্ট করবেন। যেই শ্রেনির কাগজ সত্যায়িত করবেন তার সার্টিফিকেট ও মার্কশিট বাবদ ১৫০+১৫০=৩০০ টাকা করে পেমেন্ট করবেন। যদি দাখিল আর আলিম দুইটাই করেন তবে দাখিলে সার্টিফিকেট ও মার্কশিট বাবদ ১৫০+১৫০=৩০০ এবং আলিমের সার্টিফিকেট ও মার্কশিট বাবদ ১৫০+১৫০=৩০০। মোট দাখিল আর আলিম মিলে ৬০০ টাকা পেমেন্ট করে আপনি সোনালি ব্যাংক থেকে দুইটি রিসিট পেপার নিয়ে নিবেন।
→ দাখিল ও আলিম (Certificate and Marksheet) = ৬০০ টাকা মোট
এরপর আপনি আপনার প্রতিটা কাগজ এর মেইন কপি + ৩ টা ফটোকপি + অনুবাদ সহ চলে যাবেন নিচতলায় কাউন্টারে। না চিনলে সেখানে কাউকে জিজ্ঞাস করবেন। সেখানে গিয়ে আপনার সাথে যা যা অবশ্যই নিবেন,
- বোর্ড থেকে দেয়া পূরনকৃত ফরম
- আপনার দাখিল ও আলিম এর সার্টিফিকেট ও মার্কশিট + এগুলোর ফটোকপি ও আরবি অনুবাদ (চাইলে আরবি অনুবাদ এর ও ৩ টি করে ফটোকপি দিতে পারেন।)
- আপনার টাকা জমা দেয়ার রশিদ
- ছবি (বোর্ডের ফরমের সাথে ছবি যুক্ত করে নিবেন)
এগুলো নিয়ে কাউন্টারে জমা দিয়ে কাউন্টার থেকে দুইটা রিসিট নিবেন। যদি একটি শ্রেনির কাগজ সত্যায়ন করেন তবে একটি দিবে দুইটি করালে দুইটি দিবে। অর্থ্যাৎ দাখিল আর আলিমের সার্টিফিকেট মার্কশিট সতযায়ন করালে দুইটা রিসিট পাবেন আর একটা করালে একটা দিবে। এই রিসিট কোন ভাবে হারানো যাবেনা অবশ্যই সাথে রাখতে হবে। জমা দেয়ার তিন দিন পর বোর্ডে গিয়ে এই রিসিট দিলেই আপনাকে আপনার সার্টিফিকেট মার্কশীট সত্যায়িত করে ফেরত দিয়ে দিবে। বের হবার আগে অবশ্যই চেক করে নিবেন
নোটঃ অবশ্যই নিজে যাবেন , অন্যকাউকে পাঠালে আপনার কাগজ তাকে কখনো দিবেনা।
দ্বিতিয় ধাপঃ শিক্ষা মন্ত্রণালয়
যদি আপনি প্রথম ধাপ অর্থ্যাৎ শিক্ষা বোর্ড থেকে কার্যক্রম শেষ করে থাকেন তবে আপনি এখন চলে যাবেন শিক্ষা মন্ত্রণালয় । প্রথমেই বলি মাদ্রাসা ও কারিগরি বিভাগ এর শিক্ষা মন্ত্রণালয় একই জায়গায় ও স্কুল কলেজের শিক্ষা মন্ত্রণালয় অন্য জায়গায়। আমি এখানে মাদ্রাসা নিয়ে কথা বলব।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের লোকেশনঃ
লোকেশনঃ আপনি পুরানা পল্টোন নেমে পশ্চিম দিকে কিছুক্ষন হেটে প্রেস ক্লাবের পেছনে হাতের বাম দিকে ছোট একটি অগ্রনী ব্যাংক এর সাইনবোর্ড সহ একটি গলি পাবেন। সেখানে গিয়ে কাউকে পরিবহন পুল ভবন কোথায় তা জিজ্ঞাস করবেন। পরিবহন পুল ভবনে যাওয়ার পর সাত তলা লিফটে উঠে এরপর আপনাকে হেঁটে সরাসরি চলে যেতে হবে ১৩ তলায়।
সেখানে গিয়ে আপনার বোর্ড থেকে সত্যায়িত হওয়া সার্টিফিকেট ও মার্কশিট আর এর ফটোকপি ও সত্যায়িত অনুবাদ সহ সমস্ত কিছু জমা দিবেন। সেখানকার দায়িত্বরত কর্মকর্তা আপনার কাগজ দেখে সেগুলোতে সত্যায়িত করে দিবেন। তবে এখানে একটি ব্যাপার মনে রাখবেন। অবশ্যই সমস্ত কাগজ সত্যায়িত হয়েছে কিনা চেক করে নিবেন।
নোটঃ অবশ্যই আপনার প্রতিটি সত্যায়িত মেইন কপির একটি করে অতিরিক্ত ফটোকপি নিয়ে যাবেন। এই অতিরিক্ত ফটোকপি শিক্ষা মন্ত্রণালয় জমা রেখে দিবে ভবিষ্যতে যাচাই-বাচাই এর জন্য। শিক্ষা মন্ত্রণালয় সত্যায়িত করতে কোন টাকা লাগবেনা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে করে দিবে।
তৃতীয় ধাপঃ পররাষ্ট মন্ত্রণালয়
লোকেশনঃ আপনি পুরানা পল্টোন নেমে পশ্চিম দিকে হেটে গিয়ে প্রেস ক্লাব এর থেকে হেটে সামনে গেলেই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এর সত্যায়িত যেখানে করে সেই ছোট গেট দেখতে পারবেন। এটিকে কাউন্সিলর সেবা বলে। না চিনলে কাউকে জিজ্ঞাস করবেন যে কাউন্সিলর সেবা কোথায় দেয়া হয়। হাতের ডানে ছোট গেইট দিয়ে আপনি প্রবেশ করে সোজা হেটে যাবেন সেখানে বসার ব্যবস্থা আছে আর সেখানেই কাউন্সিলর সেবা বা সত্যায়িত করা হয়।
সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত কাগজ জমা নেয়া হয় তাই এই সময়ের মধ্যেই গিয়ে আপনার সমস্ত কাগজ একভাবে গুছাবেন এরপর কতগুলো কাগজ গুনে সেখানকার দায়িত্বরত কর্মকর্তাকে জানাবেন । তিনি কাগজ জমা নিয়ে আপনাকে একটা ছোট টিকেট দিবে যেটিতে একটি নাম্বার ও কতগুলো কাগজ সত্যায়িত হবে তার সংখ্যা লেখা থাকবে। এই কাগজ টা হারালে আপনি আপনার কাগজ ফেরত পাবেন না। তাই ভুলেও হারানো যাবেনা। কাগজ জমা দেয়ার পর বিকাল ৪ টার সময় আপনাকে আপনার কাগজের সিরিয়া অনুযায়ি ডেকে দিবে। অনেক সময় সাথে সাথেও দিয়ে দিতে পারে। কাগজ নেয়ার পর অবশ্যই সমস্ত কাগজ সত্যায়িত হয়েছে কিনা চেক করে নিবেন।
নোটঃ অবশ্যই আপনার প্রতিটি সত্যায়িত মেইন কপির একটি করে অতিরিক্ত ফটোকপি নিয়ে যাবেন। এই অতিরিক্ত ফটোকপি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জমা রেখে দিবে ভবিষ্যতে যাচাই-বাচাই এর জন্য। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সত্যায়িত করতে কোন টাকা লাগবেনা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে করে দিবে।
প্রশ্নঃ কতদিন লাগবে পররাষ্ট মন্ত্রণালয় পর্যন্ত অন্যন্য যায়গায় সত্যায়িত করতে?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৭ দিন। ৫ দিনেই যদিও কাজ করে ফেলতে পারবেন।
চতুর্থ ধাপঃ এম্বাসি
এই উপরোক্ত তিন ধাপের সমস্ত কাগজ সত্যায়নের কাজ শেষ করার পর আপনি আপনার এম্বাসি তে চলে যাবেন। এম্বাসি তে যাওয়ার আগে ট্রাভেল এজেন্সিদের কাছে যাবেন। তাই এজেন্সিতে গিয়ে আগে সেখানে টাকা জমা দিয়ে অনলাইনে পেমেট করে আপনাকে রশিদ দিবে সেই রশিদ সহ মেইন কপি আর অনুবাদ নিয়ে সৌদি এম্বাসি অথবা আপনি যে দেশে স্কলারশিপ পেয়েছেন সেই এম্বাসিতে চলে যাবেন এরপর এম্বাসিতে জমা দিলেই তারা সত্যায়ন করে দিবে।
আর সৌদির ভিসা স্ট্যাম্পিং এর জন্য তাশরিহ (যমুনা ফিউচার পার্কের নিচ তলায়) চলে যাবেন। যাওয়ার আগে অবশ্যই তাদের অনলাইন ওয়েবসাইট থেকে এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে যেতে হবে।
তাশরিহ এর ওয়েবসাইটঃ https://vc.tasheer.com
প্রশ্নঃ কওমী মাদ্রাসা থেকে কিভাবে সত্যায়িত করাব?
উত্তরঃ প্রথমে আপনার মেইন কাগজ নোটারি করে নিবেন। এরপর বেফাক বোর্ড থেক সত্যায়ন করবেন। যদি আরবি হয় তবে ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে করবেন। এরপর শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গিয়ে করাবেন।
ধাপসমূহঃ নোটারি>বেফাক বোর্ড>ইসলামিক ফাউন্ডেশন (কাগজ আরবি হলে)>শিক্ষা মন্ত্রণালয়>পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। যাদের বোর্ড নেই তারা শিক্ষা মন্ত্রণালয় আর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চলে যাবেন।
যারা সালাফিইয়া মাদ্রাসা থেকে পড়েছেন বেফাক বোর্ড এর বাইরে তারা এ ধাপ গুলো অনুসরন করবেন
সত্যায়িত করার ধাপসমূহঃ নোটারি>ইসলামিক ফাউন্ডেশন (কাগজ আরবি হলে)>শিক্ষা মন্ত্রণালয়>পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
নোটারি কোথা থেকে করবেন?
→আপনি পুরানা পল্টন গিয়ে সেখানে অনেক নোটারি করে এমন মানুষ পেয়ে যাবেন। নয়ত সেখানে যেকোন অনুবাদ সেন্টারে গিয়ে তাদেরকে বললেই করে দিবে।
সর্বোপরি আমি চেষ্টা করেছি আমার সত্যায়িত এর অভিজ্ঞতার আলোকে সমস্ত কাজ তুলে ধরার। আশা করি সবাই বুঝতে পেরেছেন। তাই সবাই এই পোস্ট এর লিংক বেশি করে শেয়ার করুন। এতে আমরা নতুন নতুন পোস্ট পেতে আরও উৎসাহী হব ইনশাআল্লাহ। আর কপি পেস্ট করলে অবশ্যই ক্রেডিট দিয়ে নিবেন।
প্রশ্নঃ একাডেমিক সার্টিফিকেট যেমন দাখিল/আলিম বা SSC/HSC বাদে অন্যান্য কাগজ যেমন জন্ম সনদ, মেডিকেল ইত্যাদি কিভাবে সত্যায়ন করাব?
উত্তরঃ এগুলো সর্বপ্রথম মেইন কপি নোটারি করে নিবেন। আরবি/ইংরেজি অনুবাদ থাকলে সেগুলো আপনার নোটারি করাই থাকবে। মেইন কপি নোটারি করে আইন মন্ত্রণালয় এ সত্যায়িত করে এরপর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত করে নিবেন।
© Copyright: All Rights Reserved to Scholarship Care Center
এক্সট্রা কারিকুলাম সনদ যদি বাংলায় থাকে সেক্ষেত্রে সেগুলো কী অনুবাদ করতে হবে?
বাংলায় থাকলে সেগুলো কী কোনো কাজে আসবে?
হ্যাঁ করতে হবে।
Vai jara HSC er papers gulo onubad korai oi shob papaers gula kivabe serially attested korabo ta nie kisu boilen
সত্যায়িত করতে বোর্ড>শিক্ষা আর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আর অনুবাদ হলে প্রথমে ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে নিবেন।
সার্টিফিকেট বাদ দিয়ে, অন্যান্য যেই কাগজগুলো আছে যেমনঃ জন্মসনদ, এনআইডি ইত্যাদি। এগুলো কী অনুবাদ করার আগে নোটারী করতে হবে নাকি অনুবাদ করার পর।
শুধু অনুবাদ নোটারি করলেই হবে আপাতত
#Helppost
আসসালামু আলাইকুম, আমার একটা বিষয়ে কিছু জানার ছিলো, যারা জানেন একটু কমেন্ট করবেন।
বাইরের দেশে যাওয়ার জন্য আমার কিছু পেপারস ট্রান্সলেট,নোটারি ও ফরেইন মিনিস্ট্রি করতে হবে। প্রশ্নগুলো হল:
১। নোটারি ও ফরেইন মিনিস্ট্রির জন্য কি মেইন কপি দিতে হয়? নাকি ফটোকপি দিয়ে করা যায়।
২| যেহেতু পেপারস গুলা ইংলিশে আমাকে ডয়েেচ (ভাষা) কনভার্ট করতে হবে, সে ক্ষেএে আগে টান্সলেট করে নোটারি করতে হবে নাকি ফরেন মিনিস্ট্রি?
৩|ফরেন মিনিস্ট্রির আশে পাশে নোটারি বা ট্রান্সলেট করার কোনো দোকান আছে কিনা?
৪| ট্রান্সলেট ও নোটারি করতে কত টাকা লাগতে পারে?
ওয়ালাইকুমুস সালাম,
আগে অনুবাদ ও নোটারি করবেন এরপর মেইন কপি ফটোকপি করবেন। এরপর মেইন কপি, ফটোকপি সহ সত্যায়িত করে নিবেন। সাধারনত মেইন কপির পেছনে ও ফটোকপি ও অনুবাদের সামনে সত্যায়িত করে থাকে।