itemscope="" itemtype="http://schema.org/WebSite" Türkiye Diyanet Vakfı Bursları Scholarship | তুরস্ক দিয়ানাত স্কলারশিপ ২০২৫। – Scholarship Care Center

Türkiye Diyanet Vakfı Bursları Scholarship | তুরস্ক দিয়ানাত স্কলারশিপ ২০২৫।

তুরস্ক দিয়ানাত ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ (Türkiye Diyanet Vakfı Bursları)

আসসালামুয়ালাইকুম, শুরু হয়েছে তুরস্ক দিয়ানাত ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ। তুরস্ক ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অধীনে এই স্কলারশিপটি চালু করা হয়েছে। তাই এই স্কলারশিপ এর বিস্তারিত নিয়েই আজকের পোস্ট। মাদরাসা শিক্ষার্থী বন্ধুদের জন্য এটই হতে পারে একটি বেস্ট স্কলারশিপ বিদেশে পড়াশোনা করার।

দিয়ানাত ফাউন্ডেশনের স্কলারশিপ এর লেভেলঃ

  1. স্কুল লেভেল।(৯ম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণী)
  2. অনার্স লেভেল।
  3. মাস্টার্স
  4. পিএইচডি

যেসব সাবজেক্টে আবেদন করা যাবেঃ

দিয়ানাত ফাউন্ডেশন প্রতি বছর শুধুমাত্র ইসলামিক স্টাডিজ ও থিওলজি বিষয়েই অনার্স করার সুযোগ দিয়ে থাকে। অন্য কোন ফ্যাকাল্টিতে পড়ার সুযোগ নেই। আর স্কুল লেভেলের জন্য সাধারন তার্কিশদের মতোই সাবজেক্ট থাকে।

স্কুল লেভেলে যেভাবে পড়ানো হয়ঃ

প্রথমেই যাওয়ার পরে তার্কিশ ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স হয় ৩ মাসের। ঐ ৩ মাসে সপ্তাহে ৭/৮ টা করে তার্কিশ ক্লাস থাকে। এক্সট্রা ক্লাস হিসেবে কুরআন তিলাওয়াত, আরবী, ইংরেজী থাকে। ৩ মাস শেষে মূল ক্লাস শুরু হয়। সাইন্স, আর্টস, কমার্স সব একসাথে। নবম, দশম শ্রেণী পুরোটাই এভাবে চলে। কোনো বিভাগ নাই। একাদশ শ্রেণীতে এসে ভাগ হয়।
একাদশ শ্রেণীতে এসে সাইন্স আর আর্টস হিসেবে ভাগ হয়। তবে তুর্কিতে যেটাকে আর্টস বলা হয়, তাতে কমার্সের সাবজেক্টও আছে। এক ঢিলে ২ পাখি মারা যায় আর কি! অনার্সের আগ পর্যন্ত এভাবেই চলে।

আবেদনের সময়কালঃ

প্রতি বছর জানুয়ারী থেকে ফেরুয়ারী পর্যন্ত এপ্লিকেশন করতে পারবেন। এপ্লিকেশন শুরু হওয়ার পর আপনি চাইলে যেকোনো দিন আবেদন করতে পারবেন। একসাথে পুরো আবেদন শেষ করতে হবে এরকম কোনো শর্ত নেই। আপনি চাইলে প্রথম দিন আবেদন শুরু করে শেষ দিনেও সাবমিট করতে পারবেন। তবে সার্ভার সমস্যা থাকায় প্রথমদিকে আবেদন না করাই ভাল।

বয়সসীমাঃ

  1. স্কুল লেভেলের জন্য আবেদন করতে সর্বোচ্চ বয়স ১৬ বছর বা তার কম হতে হবে। (১/১/২০০৯ এর আগে জন্ম হলে আবেদন করতে পারবেন না।)
  2. অনার্সের জন্য আবেদন করতে সর্বোচ্চ বয়স ২১ বছর বা তার কম হতে হবে। (১/১/২০০৪ এর আগে জন্ম হলে আবেদন করতে পারবেন না।)
  3. মাস্টার্সের জন্য আবেদন করতে সর্বোচ্চ বয়স ৩০ বছর বা তার কম হতে হবে। (১/১/১৯৯৫ এর আগে জন্ম হলে আবেদন করতে পারবেন না।)
  4. পিএইচডির জন্য আবেদন করতে সর্বোচ্চ বয়স ৩৫ বছর বা তার কম হতে হবে। (১/১/১৯৮৯ এর আগে জন্ম হলে আবেদন করতে পারবেন না।)

এই স্কলারশীপের সুযোগ-সুবিধা সমূহঃ

  1. ইউনিভার্সিটি কিংবা কলেজের টিউশন ফি ফ্রী।
  2. থাকা খাওয়ার জন্য দিয়ানাত ফাউন্ডেশনের অধীনে ছাত্র-ছাত্রীদের সম্পূর্ণ আলাদা ডর্মেটরির ব্যবস্থা।
  3. সরকারী হেলথ ইন্সুরেন্স।
  4. মাসিক বৃত্তি বাবদ স্কুল লেভেলে জন্য ৫০০ লিরা, অনার্সের জন্য ১০০০ লিরা, মাস্টার্সের জন্য ২৫০০ এবং পিএইচডির শীক্ষার্থীর জন্য ৪০০০ তার্কিশ লিরা দেয়া হয়ে থাকে।
  5. প্রতিবছর দেশে আসা-যাওয়ার টিকেট।
  6. প্রথম বছর ফ্রী তুর্কি ভাষা শিক্ষা কোর্স।
  7. বছরের বিভিন্ন সময় দিয়ানাত ফাউন্ডেশনের অধীনে তুরস্কের বিভিন্ন দর্শনীয়স্থান পরিদর্শনের সুযোগ।
  8. এয়ারপোর্টে রিসিভ করা থেকে শুরু করে এডমিশন কিংবা রেসিডেন্স পার্মিটের আবেদন সহ সকল কাজ দিয়ানাত করে দিবে। এসবের জন্য আলাদা কর্মকর্তা রয়েছে।
বিঃদ্রঃ প্রতি বছর দুইবার সেমিস্টার শুরুর আগে মাসিক বৃত্তির পাশাপাশি আলাদা করে বই ও আনুষঙ্গিক খরচ বাবদ কিছু অর্থ প্রদান করা হয়।

আবেদনের জন্য যেসকল কাগজপত্র প্রস্তুত করতে হবেঃ

  1. সদ্য তোলা সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডের একটা পাসপোর্ট সাইজের ছবি। (টুপি ও চশমা ব্যতিত)
  2. পাসপোর্ট/জাতীয় পরিচয় পত্র/জন্ম সনদের স্ক্যান কপি। (ইংরেজি কপি হতে হবে)
  3. স্কুল লেভেলের জন্য প্রতিষ্ঠান/বোর্ড থেকে একটি সত্যায়িত করা অষ্টম শ্রেণির সার্টিফিকেট ও মার্কশীট, অনার্সের জন্য SSC/Dakhil এবং HSC/Alim  এর মূল সার্টিফিকেট ও মার্কশীটের স্ক্যান কপি। মাস্টার্স ও পিএইচডির জন্য একইভাবে এসএসসি, এইচএসসি, অনার্স ও মাস্টার্সের সার্টিফিকেট ও মার্কশীট সংগ্রহ করতে হবে। (সার্টিফিকেট এবং মার্কশীট কোথাও হতে সত্যায়িত করতে হবে না।)
  4. দুইটি রিকমেন্ডেশন লেটার অথবা তাজকিয়া । এ ক্ষেত্রে চাইলে আপনার কলেজের প্রিন্সিপাল স্যারের কাছ থেকেও নিতে পারেন।
  5. এক্সট্রা কারিকুলার সার্টিফিকেট। (আপনার এপ্লিকেশনের সৌন্দর্য্য বর্ধন করে স্কলারশিপ পেতে সহায়তা করবে)
  6. লেটার অফ ইনডেন্ট/স্টেটমেন্ট অফ পারপাস (কেন তুরস্ক পড়তে চান, ভবিষ্যত পরিকল্পনা ইত্যাদি সেই বিষয়ে লিখবেন কিভাবে লিখবেন তা জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন)
  7. সিভি (যদি থাকে)
বিঃদ্রঃ কওমী মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রীরাও আবেদন করতে পারবে তবে আলিয়া মাদ্রাসার সার্টিফিকেট এর পাশাপাশি কওমী সার্টিফিকেট অতিরিক্ত হিসাবে দিতে পারবে।

যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পাবেনঃ

  1. আঙ্কারা বিশ্ববিদ্যালয়।
  2. আঙ্কারা সামাজিক বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়।
  3. ইস্তাম্বুল বিশ্ববিদ্যালয়।
  4. মারমারা বিশ্ববিদ্যালয়।
  5. ২৯ মে বিশ্ববিদ্যালয়।
  6. বুরসা উলুদা’ বিশ্ববিদ্যালয়।
  7. কোনিয়া নেজমেত্তিন এরবাকান বিশ্ববিদ্যালয়।
  8. কায়সেরি এরজিয়েস বিশ্ববিদ্যালয়।

Frequently Asked Questions – FAQ

প্রশ্নঃ তুর্কি ভাষা কি শিখতেই হবে?

উত্তরঃ এই স্কলারশিপ পাওয়া মানে আপনাকে প্রথম বছর তুর্কি ভাষা শিখতেই হবে। স্কুল, অনার্স কিংবা মাস্টার্স, পিএইচডি লেভেল, সবারই শেখা বাধ্যতামূলক। এখানে ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ার সুযোগ নেই।
বিঃদ্রঃ অনার্সের জন্য প্রথম বছর তুর্কি ভাষা শেখার পরে দ্বিতীয় বছরে এক বছরের আরবি ভাষা কোর্স করতে হবে। যদি আরবি ভাষার উপর যোগ্যতা থাকে, তাহলে ভাষা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে সরাসরি ফ্যাকাল্টিতে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে এক বছর আরবি কোর্সের প্রয়োজন হবেনা।

প্রশ্নঃ লিখিত পরীক্ষা এবং ইন্টারভিউ কেমন হয়?

উত্তরঃ দিয়ানাতের লিখিত পরীক্ষার ক্ষেত্রে প্রথমে ২০ নম্বরের একটি আইকিউ টেস্ট নেয়, তারপর ভাইবার জন্য ডেকে থাকে। এটা নিয়ে খুব বেশি ঘাবড়ানোর প্রয়োজন নেই। প্রশ্ন খুব সহজ হয়। আমরা ইন্টারভিউ এর আগে এইসব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো ইনশা আল্লাহ।
এবার আসা যাক ইন্টারভিউতে। ইন্টারভিউতে স্যারেরা আপনার সাবজেক্ট রিলেটেড কিছু প্রশ্ন করবে এবং আবেদনের সময় আপনি যে সকল ডকুমেন্টস আপলোড করেছেন সেগুলোর মূলকপি দেখতে চাইবে। আপনার কোরআন তেলাওয়াত এবং ইসলামিক নলেজ কেমন সেগুলো জানতে চাইবে।
ভাইভা ইংরেজি, আরবি বা মাতৃভাষায় হয়। আপনি ইংরেজিতে দূর্বল হলে বাংলাতে দিতে পারবেন। আপনার কথা ট্রান্সলেট করার জন্য একজন দোভাষী থাকবে। ইংরেজী বা আরবি না পারলে পরে অর্ধেকে গিয়ে আটকা পরার চাইতে ইংরেজিতে বা আরবিতে না বলাই ভালো। মাতৃভাষায় বললেও সমস্যা নেই।
সমসাময়িক বিষয় এবং আপনার সাধারণ জ্ঞানের উপরে দক্ষতা যাচাই করবে। আপনার ভবিষ্যত পরিকল্পনা ইত্যাদি জানতে চাইবে।
ভাইভা দিয়ে বের হওয়ার সময় ফাইনাল রেজাল্ট কখন দিবে সেটাও বলে দিবে।

প্রশ্নঃ স্কলারশিপ পাওয়ার পর তুরস্কে আসতে কত টাকা খরচ হতে পারে?

উত্তরঃ এই স্কলারশিপ প্রাপ্তদের ভিসা ১০০% পাওয়া যায়। শুধুমাত্র মেডিকেল করা এবং ডকুমেন্টস ট্রান্সলেট ও নোটারী বাবদ সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকার মতো লাগবে। এছাড়া আর কোথাও টাকা লাগবে না। ভিসা দেওয়ার পর ই-মেইলে বিমানের টিকেট পাঠিয়ে দেওয়া হবে।

প্রশ্নঃ তুরস্কে আপনাকে কারা সহযোগিতা করবে?

উত্তরঃ আপনি স্কলারশিপের প্রাথমিক রেজাল্ট পাওয়ার পর থেকে শুরু করে ইন্টারভিউ, ভিসা প্রসেসিং, টিকেট পাওয়া পর্যন্ত আমরা ইনশা আল্লাহ সাহায্য করে যাবো। তার্কিতে আসার পরে এয়ারপোর্টে রিসিভ করা, হোস্টেলে পৌছিয়ে দেওয়া, ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি করানো এবং রেসিডেন্স পারমিট সহ সব কিছুতেই দিয়ানাত কর্তৃপক্ষ আপনাকে সহযোগিতা করবে। এছাড়াও এখানে অবস্থানরত বাংলাদেশী ভাইয়ারা তো আছেই। এসবের জন্য আপনাকে চিন্তা করতে হবেনা।

প্রশ্নঃ স্কুল লেভেলে কিভাবে পড়ানো হয়?

উত্তরঃ প্রথমেই যাওয়ার পরে তার্কিশ ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স হয় ৩ মাসের। ঐ ৩ মাসে সপ্তাহে ৭/৮ টা করে তার্কিশ ক্লাস থাকে। এক্সট্রা ক্লাস হিসেবে কুরআন তিলাওয়াত, আরবী, ইংরেজী থাকে। ৩ মাস শেষে মূল ক্লাস শুরু হয়। সাইন্স, আর্টস, কমার্স সব একসাথে। নবম, দশম শ্রেণী পুরোটাই এভাবে চলে। কোনো বিভাগ নাই। একাদশ শ্রেণীতে এসে ভাগ হয়। একাদশ শ্রেণীতে এসে সাইন্স আর আর্টস হিসেবে ভাগ হয়। তবে তুর্কিতে যেটাকে আর্টস বলা হয়, তাতে কমার্সের সাবজেক্টও আছে। এক ঢিলে ২ পাখি মারা যায় আর কি! অনার্সের আগ পর্যন্ত এভাবেই চলে।

প্রশ্নঃ রিকমেন্ডেশন লেটার কি এবং কার কাছ থেকে নিব?

উত্তরঃ আবেদনের জন্য একটি রেফারেন্স/ রিকমেন্ডেশন লেটার বাধ্যতামূলক। তবে দুই বা তার অধিকও হতে পারে। মিনিমাম দুটো দেওয়া ভালো। এক্ষেত্রে আপনার কলেজ প্রিন্সিপাল বা ডিপার্টমেন্ট এর হেড স্যারের থেকে অথবা কোন অর্গানাইজেশনে কাজ করলে তার প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে রিকমেন্ডেশন লেটার নিতে পারবেন। সাধারণত কলেজের প্রিন্সিপাল স্যারের কাছে কোন লেটার তৈরি থাকেনা। সে ক্ষেত্রে আপনি নিজে একটা লেটার লিখে কলেজের প্যাডে প্রিন্ট আউট করে স্যারের কাছ থেকে একটা সাইন নিয়ে নিবেন। চাইলে গুগল করে দেখে নিতে পারেন কিভাবে রিকমেন্ডেশন লেটার লিখতে হয়। অথবা গ্রুপের ডক ফাইলে এই সম্পর্কিত পোস্ট দেয়া আছে সেটা দেখে নিতে পারেন। আর ভার্সিটির প্রফেসরদের কাছে রেডিমেট লেটার তৈরি করা থাকে। উনাদের কাছে গেলেই লেটার পাওয়া যায়৷
মনে রাখবেন রিকমেন্ডেশন লেটার আপনার পরিচিত টিচার বা প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তার কাছ থেকে নিবেন। আপনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থেকে রিকমেন্ডেশন নিলেও এগিয়ে থাকার কোনো রকম সম্ভাবনা থাকবে না। কারন আপনাকে রিকমেন্ড সে-ই করতে পারবে, যে আপনার চরিত্রের ব্যাপারে, ক্যারিয়ারের ভবিষ্যতের ব্যাপারে ধারণা রাখে। আচ্ছা একটা উদাহরণ দেই। বিয়ের সময় পাত্র-পাত্রীর চরিত্র বুঝার জন্য কি আমরা সিটি করপোরেশনের মেয়রের কাছে যাই? না, বরং ছেলে-মেয়েকে যারা কাছ থেকে দেখেছে, পাড়া-প্রতিবেশী কিংবা তার টিউটর ইত্যাদি ইত্যাদি মানুষের কাছ থেকে তার ব্যাপারে ধারণা নিই। তাই না?
স্কলারশিপের রিকমেন্ডেশন লেটারেও এমন কিছুই চাওয়া হয়। আপনার এমন কোনো ভালো দিক যদি থাকে তা ঐ লেটারে উল্লেখ থাকলেই আপনি অন্যদের চাইতে এগিয়ে থাকতে পারবেন। মনে রাখবেন, স্কলারশিপ আপনাকে দিবে, রিকমেন্ডারকে নয়। সো, আপনাকে যে সবচেয়ে বেশি চিনে, তার কাছ থেকে আপনার চারিত্রিক সনদ সংগ্রহ করুন। যেহেতু অনার্সে শুধুমাত্র থিওলজিতেই আবেদনের সুযোগ পাবেন,তাই অথরিটি আপনাকে সুযোগ দিলে ভবিষ্যতে কি কি করতে পারবেন বলে তিনি মনে করেন এসব সংক্ষেপে লিখতে পারেন।

আবেদনের ডেডলাইনঃ ১৫ জানুয়ারি  – ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫।


নির্ভুল আবেদন ও অনুবাদ এর সেবা পেতে যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে

📌 অনুবাদ, আবেদন ও যেকোন প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন 📌
☎️ WhatsApp Number: +8801779-748813 (Text Only)
🟥 স্কলারশিপ কেয়ার সেন্টার

6 Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *